Start of ক্রিকেটের রিভিউ প্রযুক্তি Quiz
1. ক্রিকেটে DRS-এর পূর্ণ রূপ কী?
- ডিস্ক ব্যবস্থাপনা সিস্টেম
- ডায়নামিক রেগুলেশন সিস্টেম
- ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম
- ডেলিভারি রেকর্ডিং সিস্টেম
2. টেস্ট ক্রিকেটে DRS সিস্টেম প্রথম কখন চালু হয়?
- 2010
- 2012
- 2008
- 2005
3. DRS সিস্টেমের প্রধান উদ্দেশ্য কী?
- খেলোয়াড়দের জন্য সুরক্ষা বৃদ্ধি করা
- দর্শকদের আনন্দিত করা
- খেলা দ্রুততার সঙ্গে পরিচালনা করা
- মাঠের উপরিরেখা অনুযায়ী সঠিক সিদ্ধান্ত দেওয়া
4. কোন প্রযুক্তি বলের পথ ট্র্যাক করে এবং তার গতিপথ পূর্বাভাস দেয়?
- স্পিড-মিটার
- ফ্ল্যাশ-লাইট
- স্লো-মোশন
- হক-আই
5. DRS-এ নিকো শনাক্তকরণের জন্য রিয়েল টাইম স্নিকো কীভাবে ব্যবহৃত হয়?
- প্যাডে বল লাগা ইঙ্গিত দিতে।
- ক্রিকেটে ব্যাট বা প্যাডের কারণে তৈরি হওয়া ছোট শব্দ সনাক্ত করতে।
- বলের গতিবিধি বিশ্লেষণ করতে।
- ব্যাটসম্যানের আউটের সম্ভাবনা গণনা করতে।
6. DRS-এ হটস্পট কীভাবে ব্যবহৃত হয়?
- বলের উলম্ব গতিবেগ পরিমাপ করতে ব্যবহৃত হয়।
- ইনফ্রারেড চিত্রায়ন যা বাট বা প্যাডের সাথে বলের সংস্পর্শ ঘটেছে তা নির্ধারণ করতে ব্যবহৃত হয়।
- বলের গতির তথ্য সংগ্রহ করতে ব্যবহৃত হয়।
- শোনা যায় যে বল কোথায় পড়েছে, তা বিশ্লেষণ করতে ব্যবহৃত হয়।
7. DRS-এর `আম্পায়ারের কল` ধারণাটি কে প্রবর্তন করেছিল?
- ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (BCCI)
- ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড (ECB)
- অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট সম্ভার (ACA)
- আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (ICC)
8. DRS-এ `আম্পায়ারের কল` এর কি অর্থ?
- কলের সীমানা নির্ধারণ করে
- খেলোয়াড়দের প্রতি পক্ষপাত দেখায়
- মাঠে আম্পায়ারের সিদ্ধান্তের সুবিধা দেয়
- ভিডিও বিশ্লেষণের সুবিধা দেয়
9. হক-আই বল ট্র্যাকিং প্রযুক্তিতে কতটি ক্যামেরা ব্যবহৃত হয়?
- 6 ক্যামেরা
- 5 ক্যামেরা
- 8 ক্যামেরা
- 7 ক্যামেরা
10. হক-আই ক্যামেরাগুলির ফ্রেমরেট কত?
- 340 ফ্রেম প্রতি সেকেন্ড
- 150 ফ্রেম প্রতি সেকেন্ড
- 300 ফ্রেম প্রতি সেকেন্ড
- 60 ফ্রেম প্রতি সেকেন্ড
11. রিয়েল টাইম স্নিকো প্রথম কবে চালু হয়?
- 2013
- 2010
- 2018
- 2015
12. DRS-এ আল্ট্রা-এজ কী কাজে ব্যবহৃত হয়?
- বাউন্ডারি নির্ধারণের জন্য
- স্মার্ট ফোন ব্যবহারের জন্য
- ছোট শব্দ শনাক্ত করার জন্য
- বলের গতি শনাক্ত করার জন্য
13. DRS-এ শব্দ ভিত্তিক প্রযুক্তি কে প্রদান করে?
- ICC
- BCCI
- BBG Sports
- Hawk-Eye
14. DRS-এ বল ট্র্যাকিং প্রযুক্তির ত্রুটি মার্জিন কত?
- 10 mm to 20 mm
- 5 mm to 15 mm
- 2.2 mm to 10 mm
- 1 mm to 5 mm
15. ODI-এ DRS প্রথম কখন ব্যবহৃত হয়?
- মার্চ ২০১০
- ডিসেম্বর ২০১২
- এপ্রিল ২০০৯
- জানুয়ারি ২০১১
16. টি-২০ আন্তর্জাতিক ম্যাচে DRS প্রথম কখন ব্যবহৃত হয়?
- অক্টোবর ২০১৭
- জুলাই ২০১৫
- মার্চ ২০১৮
- জানুয়ারী ২০১১
17. রিভিউ করার ক্ষেত্রে একটি দলের সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময়সীমা কী?
- 20 সেকেন্ড
- 30 সেকেন্ড
- 10 সেকেন্ড
- 15 সেকেন্ড
18. একটি দল কীভাবে একটি রিভিউ অনুরোধ সংকেত দেয়?
- ‘T’ সংকেত দিয়ে
- জার্সি নাড়িয়ে
- ব্যাটারের নাম উল্লেখ করে
- গোলক খেলার জন্য হাত উঠিয়ে
19. যদি আম্পায়ার মনে করেন যে চ্যালেঞ্জিং দলের বাইরে থেকে তথ্য এসেছে তবে কী হয়?
- চ্যালেঞ্জের অনুমতি দেওয়া হবে।
- রিভিউ স্বয়ংক্রিয়ভাবে গৃহীত হবে।
- আম্পায়ার রিভিউ রিকোয়েস্ট বাতিল করবে।
- তথ্যের ভিত্তিতে নতুন সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
20. DRS-এ বল ট্র্যাকিং সিস্টেমটি কে প্রদান করে?
- টেলি-স্ট্রো
- ভার্চুয়াল আই
- উইকেট নিউজ
- বল ট্র্যাকিং
21. DRS-এ ইনফ্রা-রেড ইমেজিং সিস্টেমের নাম কী?
- রেড স্পট
- ব্ল্যাক স্পট
- হট স্পট
- এফটার স্পট
22. ভার্চুয়াল আই বল ট্র্যাকিং প্রযুক্তিতে কতটি ক্যামেরা ব্যবহৃত হয়?
- 6 ক্যামেরা
- 8 ক্যামেরা
- 10 ক্যামেরা
- 2 ক্যামেরা
23. ভার্চুয়াল আই ক্যামেরাগুলির ফ্রেমরেট কত?
- 300 ফ্রেম প্রতি সেকেন্ড
- 60 ফ্রেম প্রতি সেকেন্ড
- 230 ফ্রেম প্রতি সেকেন্ড
- 120 ফ্রেম প্রতি সেকেন্ড
24. DRS-এ ইনফ্রা-রেড ইমেজিংএর উদ্দেশ্য কী?
- ব্যাটসম্যানের শারীরিক অবস্থা পর্যালোচনা করতে
- ম্যাচের আলোচনার জন্য ছবি তোলা
- মাঠে দর্শকদের সংখ্যা গণনা করতে
- বল বা প্যাডের সাথে প্রভাব শনাক্ত করতে
25. DRS-এ রিয়েল টাইম স্নিকোর ব্যবহারের কি সুবিধা?
- বলের গতি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
- ছোট শব্দ শনাক্ত করতে পারে।
- বোলারের ব্যস্ততা কমাতে পারে।
- ব্যাটে ব্যথার অভিজ্ঞতা জানাতে পারে।
26. DRS-এ আল্ট্রা-এজের উদ্দেশ্য কী?
- বাউন্ডারির হিসাব রাখা
- বলের গতিবিধি নিরীক্ষণ করা
- বড় আওয়াজ শনাক্ত করা
- ছোট আওয়াজ শনাক্ত করা
27. DRS-এ তাপ ভিত্তিক এজ শনাক্তকরণ প্রযুক্তি কে প্রদান করে?
- BBG Sports
- Hawk-Eye
- Virtual Eye
- ICC
28. DRS-এ LED উইকেটের নাম কী?
- প্লাস্টিক বেইলস
- মেটাল বেইলস
- জিং বেইলস এন্ড স্টাম্পস
- ক্রিক-ফ্লেস্ক
29. DRS-এ বল ট্র্যাকিং প্রযুক্তির উদ্দেশ্য কী?
- দলের স্কোর গণনা করা
- বলের গতিবেগ নিরীক্ষণ করা
- রানার অবস্থা নির্ধারণ করা
- মাঠের অবস্থা বিশ্লেষণ করা
30. LBW আপিলে থার্ড আম্পায়ার DRS ব্যবহার করে কীভাবে চেক করে?
- তৃতীয় আম্পায়ার বলের গতিবিদ্যা চেক করে।
- তৃতীয় আম্পায়ার মাঠের অবস্থান চেক করে।
- তৃতীয় আম্পায়ার বলের ট্রাজেক্টরি চেক করে।
- তৃতীয় আম্পায়ার ব্যাটের সংস্পর্শ চেক করে।
কুইজ সফলভাবে সম্পন্ন হলো!
আপনারা যারা ‘ক্রিকেটের রিভিউ প্রযুক্তি’ নিয়ে আমাদের কুইজ টি করেছেন, তাদের সবাইকে আন্তরিক অভিনন্দন! এই কুইজের মাধ্যমে নিশ্চিতভাবেই অনেক কিছু শিখেছেন। ক্রিকেটের এই প্রযুক্তি সম্পর্কে আপনার বোঝাপড়া গভীর হয়েছে এবং এতে মাঠের খেলার বিচার-বিশ্লেষণ কিভাবে হয়, সেটা ভালভাবে জানতে পেরেছেন। অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল যা সচরাচর আমাদের মনে আসে না।
ক্রিকেটের রিভিউ প্রযুক্তি কেবল খেলার জন্য নয়, বরং এটি খেলোয়াড়দের এবং দর্শকদের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। এটি তাদের কাছে একটি নতুন দৃষ্টিভঙ্গী নিয়ে আসে। প্রশ্নগুলির মাধ্যমে আপনি শিখেছেন কিভাবে প্রযুক্তি খেলার ন্যায়তা নিশ্চিত করে। আপনার ক্রিকেটের প্রতি ভালোবাসা এবং এই প্রযুক্তির উপকারিতা সম্পর্কে নতুন দৃষ্টিকোণ নেবার সুযোগ হয়েছে।
আপনাকে আমন্ত্রণ জানাই, আমাদের পৃষ্ঠার পরবর্তী অংশটি দেখুন। এখানে ‘ক্রিকেটের রিভিউ প্রযুক্তি’ সম্পর্কে আরো বিস্তারিত তথ্য রয়েছে। এটি আপনার ক্রিকেট জ্ঞানকে আরও সমৃদ্ধ করবে। আপনাদের শিখা অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করতে ভুলবেন না। একসাথে আমরা ক্রিকেটের এই আধুনিক যুগের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলতে পারব।
ক্রিকেটের রিভিউ প্রযুক্তি
ক্রিকেটের রিভিউ প্রযুক্তির ভিত্তি
ক্রিকেটের রিভিউ প্রযুক্তি হচ্ছে একটি উন্নত সিস্টেম যা খেলার বিভিন্ন পর্যায়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণকে সহায়তা করে। সাধারণত, এটি আম্পায়ারদের জন্য ডিজাইন করা হয় যাতে তারা সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম হন। ভিডিও রিভিউ সিস্টেম এটি সাধারণত ব্যবহার করে, যেখানে একটি সিদ্ধান্ত পুনরায় দেখা হয় ভিডিও ফুটেজের মাধ্যমে। এই প্রযুক্তির লক্ষ্য হল খেলার স্বচ্ছতা বৃদ্ধি এবং ভুল সিদ্ধান্ত হ্রাস করা।
ক্রিকেটে ব্যবহৃত প্রধান রিভিউ প্রযুক্তি
ক্রিকেটে ব্যবহৃত প্রধান রিভিউ প্রযুক্তিগুলোর মধ্যে রয়েছে ডিআরএস (Decision Review System)। এটি তিনটি প্রধান উপাদানে গঠিত: উল্টা-মাস ভিজ্যুয়াল, যান্ত্রিক শনাক্তকরণ এবং স্নাইপার প্রযুক্তি। এই প্রযুক্তি আম্পায়ারকে বিভিন্ন ঘটনা যেমন রান আউট, লবিং, এবং বোলড সঠিকভাবে মূল্যায়ন করতে সহায়তা করে।
ডিআরএস-এর কাজ করার প্রক্রিয়া
ডিআরএস কাজ করে খেলোয়াড়দের দ্বারা একটি সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করার মাধ্যমে। যদি একটি খেলোয়াড় একটি সিদ্ধান্ত নিয়ে অসন্তুষ্ট হয়, তারা রিভিউের জন্য আবেদন করতে পারেন। তখন ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণের মাধ্যমে আম্পায়ার পুনরায় সিদ্ধান্ত নেন। এটি বাস্তবে অডিও এবং ভিজ্যুয়াল তথ্য সংগ্রহ করে। যদি রিভিউ সফল হয়, সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করা হয়।
রিভিউ প্রযুক্তির সুবিধা ও অসুবিধা
রিভিউ প্রযুক্তির সুবিধা হলো সঠিকতা বৃদ্ধি এবং খেলার নিয়ম অনুসরণ করা। এটি খেলার স্বচ্ছতা বাড়ায় এবং দর্শকদের জন্য মজাদার করে। তবে, এর কিছু অসুবিধা রয়েছে যেমন ম্যাচের গতিতে বিলম্ব এবং খেলোয়াড়দের উপর চাপ। কখনও কখনও প্রযুক্তিগত ত্রুটি দেখা দিতে পারে, যা সিদ্ধান্ত নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে।
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরে রিভিউ প্রযুক্তির ব্যবহার
জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক ক্রিকেট উভয় ক্ষেত্রেই রিভিউ প্রযুক্তিটি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতাগুলোতে এটি বাধ্যতামূলক। অনেক সময়, দেশীয় লীগগুলিতে প্রয়োগ করা হয়। বিভিন্ন দেশের ক্রিকেট বোর্ড ডিআরএস গ্রহণ করে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে। এটি খেলার প্রতিযোগিতামূলক মান উন্নত করতে সাহায্য করে।
What is ক্রিকেটের রিভিউ প্রযুক্তি?
ক্রিকেটের রিভিউ প্রযুক্তি, যা আইসিসির দ্বারা ব্যবহৃত হয়, একটি সিস্টেম যা খেলোয়াড় ও দলের জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা করে। এটি ভিডিও রিভিউর মাধ্যমে পিচ করা বল, আউট হওয়া, এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা পর্যবেক্ষণ করে। প্রযুক্তিটি স্বচ্ছতা এবং সঠিকতা নিশ্চিত করে, উদাহরণস্বরূপ, ২০১৫ বিশ্বকাপে ৮৪% সঠিকতা প্রবাহিত হয়।
How does ক্রিকেটের রিভিউ প্রযুক্তি work?
ক্রিকেটের রিভিউ প্রযুক্তি ভিডিও ফুটেজ ও সনাক্তকরণ প্রযুক্তির সমন্বয়ে কাজ করে। আম্পায়াররা সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য টিভি স্ক্রিনে ড্রোন, হ্যালো ক্যাম ও অন্যান্য প্রযুক্তির সাহায্যে পুনঃবিবেচনা করেন। প্রযুক্তিটি ২০১৭ এ অনুষ্ঠিত চ্যারিটি প্রিমিয়ার লিগে প্রথম চালু হয়, যেখানে ভিডিও সাহায্যে পদক্ষেপ নেয়া হয়।
Where is ক্রিকেটের রিভিউ প্রযুক্তি implemented?
ক্রিকেটের রিভিউ প্রযুক্তি আন্তর্জাতিক ম্যাচ, টেস্ট সিরিজ এবং কিছু দেশের স্থানীয় লিগে ব্যবহৃত হয়। প্রযুক্তিটি ২০১৬ সাল থেকে আইসিসির অনুমোদিত প্রতিটি টুর্নামেন্টে রয়েছে, যেমন বিশ্বকাপ ও এশিয়া কাপ।
When was ক্রিকেটের রিভিউ প্রযুক্তি introduced?
ক্রিকেটের রিভিউ প্রযুক্তি ২০০৮ সালে প্রথম শুরু হয়। এটি আইসিসি টেস্ট ম্যাচে অনুমোদিত হয়, পরে টি-২০ এবং ওয়ানডে ফরম্যাটে যোগ হয়। ২০১০ সালের পর থেকে প্রায় সকল আন্তর্জাতিক ম্যাচে এই প্রযুক্তিটি ব্যবহার করা হচ্ছে।
Who uses ক্রিকেটের রিভিউ প্রযুক্তি?
ক্রিকেটের রিভিউ প্রযুক্তি আম্পায়ার, খেলোয়াড় এবং দলের কোচরা ব্যবহার করেন। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে তারা ম্যাচের সিদ্ধান্ত সম্বন্ধে পুনঃবিবেচনা করতে পারেন। এতে ফ্যানদের জন্যও নিয়মিত আপডেট ও বিশ্লেষণের সুযোগ থাকে।